গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, সামনের বাংলাদেশ যেন শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা না করে। তিনি উল্লেখ করেন, ১৯৭১ সালের শহীদদের রক্তের সাথে আজকের বাংলাদেশ বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, এবং সামনের বাংলাদেশ যেন সেই ভুল না繼 ফিরে যায়। তিনি আরও বলেন, “আমরা যদি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে না পারি, তাহলে ২৪ সালের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা হবে।”
এ বক্তব্যটি তিনি আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কুমিল্লার কান্দিরপাড় এলাকায় কুমিল্লা টাউন হল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত গণসংলাপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রদান করেন। ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কেমন বাংলাদেশ চাই’ শীর্ষক এই গণসংলাপের আয়োজন করেছিল গণসংহতি আন্দোলনের কুমিল্লা জেলা কমিটি, যা বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয়।
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, গণসংলাপের মাধ্যমে দেশের মানুষের মতামত শোনা হচ্ছে, এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে গেলে জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। তিনি আওয়ামী লীগের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে পরিবর্তন এনে ২০১৪, ২০১৮, এবং ২০২৪ সালে ভয়ংকর নির্বাচন আয়োজনের সমালোচনা করেন এবং বলেন, “আমরা এই লড়াইয়ের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছি, নতুন স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করছি।”
তিনি তরুণদের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখ করে বলেন, দেশের তরুণেরা তাদের আত্মাহুতি দিয়ে বিপ্লবী সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছেন, যা বাংলাদেশের উন্নতির জন্য বড় আশা এবং স্বপ্ন। “তাদের আকাঙ্ক্ষা ছিল বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা,” তিনি যোগ করেন, “এখন তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যা বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক শক্তি এবং নাগরিকের দায়িত্ব।”
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই ঘটনাটি একটি মামুলি দুর্ঘটনা হিসেবে দেখার কোনো কারণ নেই। এর পেছনে রাষ্ট্রের ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার করে তদন্ত করতে হবে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা যাচাই করা জরুরি। তিনি জনগণের ঐক্য এবং সরকারের কাছে দেশের মানুষ যে ন্যায্য দাবি জানাচ্ছে, তা দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান জানান। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি সরকারকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে বলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, সামনের বাংলাদেশ যেন শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা না করে। তিনি উল্লেখ করেন, ১৯৭১ সালের শহীদদের রক্তের সাথে আজকের বাংলাদেশ বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, এবং সামনের বাংলাদেশ যেন সেই ভুল না繼 ফিরে যায়। তিনি আরও বলেন, “আমরা যদি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে না পারি, তাহলে ২৪ সালের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা হবে।”
এ বক্তব্যটি তিনি আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কুমিল্লার কান্দিরপাড় এলাকায় কুমিল্লা টাউন হল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত গণসংলাপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রদান করেন। ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কেমন বাংলাদেশ চাই’ শীর্ষক এই গণসংলাপের আয়োজন করেছিল গণসংহতি আন্দোলনের কুমিল্লা জেলা কমিটি, যা বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয়।
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, গণসংলাপের মাধ্যমে দেশের মানুষের মতামত শোনা হচ্ছে, এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে গেলে জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। তিনি আওয়ামী লীগের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে পরিবর্তন এনে ২০১৪, ২০১৮, এবং ২০২৪ সালে ভয়ংকর নির্বাচন আয়োজনের সমালোচনা করেন এবং বলেন, “আমরা এই লড়াইয়ের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছি, নতুন স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করছি।”
তিনি তরুণদের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখ করে বলেন, দেশের তরুণেরা তাদের আত্মাহুতি দিয়ে বিপ্লবী সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছেন, যা বাংলাদেশের উন্নতির জন্য বড় আশা এবং স্বপ্ন। “তাদের আকাঙ্ক্ষা ছিল বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা,” তিনি যোগ করেন, “এখন তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যা বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক শক্তি এবং নাগরিকের দায়িত্ব।”
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই ঘটনাটি একটি মামুলি দুর্ঘটনা হিসেবে দেখার কোনো কারণ নেই। এর পেছনে রাষ্ট্রের ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার করে তদন্ত করতে হবে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা যাচাই করা জরুরি। তিনি জনগণের ঐক্য এবং সরকারের কাছে দেশের মানুষ যে ন্যায্য দাবি জানাচ্ছে, তা দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান জানান। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি সরকারকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে বলেন।