প্রখ্যাত কবি আল মাহমুদকে স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আয়োজিত তিন দিনব্যাপী স্মরণোৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক অধ্যাপক মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, “কবি আল মাহমুদ মহাকালের কবি, যিনি আমাদের সমাজ এবং দেশের কথা লিখতেন। তাঁর লেখায় লোকজ উপাদান উঠে আসে, যা তাকে বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্থান দিয়েছে। তাঁর পরিবারের অনুরোধে, ‘সোনালি কাবিন’ সহ তাঁর কিছু কবিতা ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।”
এই স্মরণোৎসব শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শুরু হয়। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক আসাদুজ্জামান আরও বলেন, “আজকের প্রজন্ম যদি কবি আল মাহমুদকে জানে, তবে তাদের জীবন আরও সুন্দর হবে এবং সমাজ সাংস্কৃতিকভাবে এগিয়ে যাবে।”
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ এ জে এম আরিফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কবি তাজ ইসলাম, কবি রহমান মজিদ, কবি শাদমান শাহিদ, এবং বিশেষ আলোচক হিসেবে কবি ও গবেষক ইমরান মাহফুজ বক্তব্য রাখেন।
কবি আল মাহমুদকে স্মরণ করে বক্তব্য রাখেন কবির ছেলে মীর মোহাম্মদ মনির হোসেন, এবং স্বাগত বক্তব্য দেন কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের সভাপতি মো. ইব্রাহিম খান।
এ স্মরণোৎসবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১৫টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। ইমরান মাহফুজ মন্তব্য করেন, “আল মাহমুদের মতো কবি বাংলা সাহিত্যে আর কখনও জন্মাবে না। তাঁর ‘সোনালি কাবিন’-এর ১৪টি সনেট বাংলা সাহিত্যে বিরল।”
হাফিজুর রহমান মোল্লা অনুষ্ঠানে উদ্বোধন বক্তব্যে বলেন, “বিগত সরকার এমন কিছু আচরণ করেছে, যা আমাকে শঙ্কিত করে। কবির মৃত্যুর সময় আমরা যখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তাঁর জানাজা পড়ানোর চেষ্টা করি, তখন সরকার কোনওভাবেই লোকসমাগম হতে দেয়নি। সাহিত্যের প্রতি এমন অবহেলা কীভাবে সম্ভব? যদি কারও সাথে সাহিত্যের শত্রুতা থাকে, তাহলে কিভাবে এমন কাজ করা যায়?”
এখনো কি তাদের খুঁজে পাওয়া যায় নাই।
আমি খুবই খুশির মধ্যে বলছি যে আর দেশে স্বাধীনতা ভাবে বাঁচতে পারব
এখনো কি তাদের খুঁজে পাওয়া যায় নাই?????
etito ekta dukkho jonok bisoy
Nikhoj lokder khojer jonno tara tari posokhep grohon kora uchit
Nikhoj lokder jonno ki ki podokhep naoa hoiacha?
এখনো কি ওদের কে পাওয়া যায় নি জেলেদের কে উদ্ধারার করার দ্রুত দাবি জানাচ্ছে
কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলার নাফ নদীর মোহনায় মাছ ধরতে গিয়ে চার জেলে নিখোঁজ ওদের কে দ্রত উদ্ধার করার দাবি যানাছি।