“ভিটামিন ই-এর গুরুত্ব কেন?”


১. আর্দ্রতা বজায় রাখা

ভিটামিন ই একটি কার্যকরী ময়েশ্চারাইজার, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বককে নরম করে।


যে কোন ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
৫০% পর্যন্ত ডিসকাউন্টে তৈরি করুন আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য
কর্পােরেট ওয়েবসাইট
ই-কমার্স ওয়েবসাইট অথবা নিউজপোর্টাল  ওয়েবসাইট।

২. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

ভিটামিন ই একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ফ্রি র‍্যাডিকেলসকে নিরপেক্ষ করে। ফলে এটি পরিবেশ দূষণ এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।

৩. বার্ধক্য প্রতিরোধ

এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণের জন্য ভিটামিন ই ত্বকের বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখা কমাতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের পুনর্গঠন ও মেরামত প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করে, যা ত্বককে তরুণ দেখায়।


৪. মাতৃত্বকালীন দাগের নিরাময়

ভিটামিন ই দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক কমাতে ব্যবহৃত হয়। পক্সের দাগও এটির মাধ্যমে নিরাময় করা যায়, তবে এর কার্যকারিতা সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।

৫. উজ্জ্বলতা বাড়ানো

এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

৬. প্রদাহ কমানো

ভিটামিন ই ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে, বিশেষ করে একজিমা বা রোদে পোড়া ত্বকের ক্ষেত্রে।

৭. ঠোঁটের দাগ

ঠোঁটের কালো দাগ দূরীকরণেও ভিটামিন ই কার্যকরী।


আরও পড়ুন

কেন খাবেন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স?
১০ অক্টোবর ২০২৪

ভিটামিন ই পেতে খাদ্য তালিকায় কী রাখবেন

ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণে নিম্নলিখিত খাবারগুলো উপকারী:

১. বাদাম: আমন্ড, আখরোট, চিনাবাদাম
২. বীজজাতীয় খাবার: সূর্যমুখী বীজ, কুমড়ার বীজ
৩. সবুজ শাকসবজি: পালংশাক, ব্রকোলি
৪. তেল: সূর্যমুখী তেল, অলিভ অয়েল, বাদাম তেল
৫. ফল: অ্যাভোকাডো, কিউই, পেঁপে
৬. মাছ: স্যামন, ট্রাউট
৭. শস্যদানা: গমের বীজ, ভুট্টা

— ডা. সিনথিয়া আলম, কনসালট্যান্ট, ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড অ্যাস্থেটিক ডার্মাটোলজি বিভাগ, ইউনাইটেড হাসপাতাল, ঢাকা।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।