“শিশুদের জন্য ফ্লু টিকার প্রয়োজনীয়তা”


হেমন্তের প্রান্তে শীতের আগমন


যে কোন ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
৫০% পর্যন্ত ডিসকাউন্টে তৈরি করুন আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য
কর্পােরেট ওয়েবসাইট
ই-কমার্স ওয়েবসাইট অথবা নিউজপোর্টাল  ওয়েবসাইট।

হেমন্তের দিনগুলো এখন হাতের মুঠোয়। ভোরবেলা ঠাণ্ডা বাতাস শুরু হয়েছে, আর এই সময়টা শিশুদের মধ্যে নানা রোগবালাই ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। জ্বর, ঠাণ্ডা, সর্দি ও কাশি প্রায়ই দেখা দেয়। বিশেষ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। শ্বাসতন্ত্রের যে সংক্রমণকে ফ্লু বলা হয়, সেটি সারা বিশ্বেই সিজনাল ফ্লুর আকারে দেখা দেয়, শীতকালে এর প্রকোপ অনেক বেড়ে যায়। জ্বর-ঠাণ্ডার পাশাপাশি গলাব্যথা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া ও নাক দিয়ে পানি ঝরা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়, যা নিউমোনিয়ার মতো গুরুতর অবস্থায় রূপ নিতে পারে।

শীতকালে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে ফ্লুর জটিলতা বেড়ে যায়, যা কখনো কখনো জীবন ঝুঁকির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে ৫ বছরের নিচের শিশুদের, বিশেষত ২ বছরের নিচের শিশুদের এবং যাদের দীর্ঘমেয়াদি অসুখ রয়েছে, তাদের ফ্লু থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য প্রতিষেধ

ক টিকা নেওয়া জরুরি।


সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, ছয় মাসের ওপরের শিশুদের বয়স অনুযায়ী ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া উচিত। সর্বোচ্চ সুরক্ষা পেতে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ে ফ্লুর টিকা নিতে হবে, সাধারণত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে। অক্টোবরের শেষ দিকে ছয় মাসের ওপরের শিশুদের টিকা দেওয়া উত্তম। কিছু ক্ষেত্রে শিশুকে বছরে দুই ডোজ টিকা নিতে হতে পারে, যেখানে প্রথম ডোজ জুলাই-আগস্টে এবং দ্বিতীয় ডোজ সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে দেওয়া উচিত। তবে দুটি ডোজের মধ্যে অন্তত চার সপ্তাহের বিরতি রাখতে হবে।

ভ্যাকসিন দেওয়ার দুই সপ্তাহ পর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে শুরু করে। যদিও টিকা নেওয়ার পরও কেউ ফ্লুতে আক্রান্ত হতে পারে, তবে সেই ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা ও জটিলতা কম থাকে।

কোন শিশুদের টিকা নেওয়া উচিত?

শিশুদের পাশাপাশি তাদের দেখাশোনা করা ব্যক্তিদেরও টিকা নেওয়া উচিত। তবে যাদের টিকার প্রতি অ্যালার্জি রয়েছে, তাদের টিকা দেওয়া উচিত নয়। ছয় মাসের নিচের শিশুদের জন্য এখনও ফ্লু টিকার সুপারিশ করা হয়নি। আমাদের দেশে প্রচলিত ইপিআই শিডিউলে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের টিকা অন্তর্ভুক্ত নয়, তাই টিকা নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

ফ্লু থেকে বাঁচতে মাস্ক পরার অভ্যাস বজায় রাখা, হাঁচি বা কাশির সময় মুখ ও নাক হাত দিয়ে ঢেকে রাখা, এবং হাত সাবান দিয়ে ধোয়ার অভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ। এই সতর্কতাগুলো শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করবে।

হেমন্তের প্রান্তে শীতের আগমন

হেমন্তের দিনগুলো এখন হাতের মুঠোয়। ভোরবেলা ঠাণ্ডা বাতাস শুরু হয়েছে, আর এই সময়টা শিশুদের মধ্যে নানা রোগবালাই ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। জ্বর, ঠাণ্ডা, সর্দি ও কাশি প্রায়ই দেখা দেয়। বিশেষ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। শ্বাসতন্ত্রের যে সংক্রমণকে ফ্লু বলা হয়, সেটি সারা বিশ্বেই সিজনাল ফ্লুর আকারে দেখা দেয়, শীতকালে এর প্রকোপ অনেক বেড়ে যায়। জ্বর-ঠাণ্ডার পাশাপাশি গলাব্যথা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া ও নাক দিয়ে পানি ঝরা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়, যা নিউমোনিয়ার মতো গুরুতর অবস্থায় রূপ নিতে পারে।


শীতকালে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে ফ্লুর জটিলতা বেড়ে যায়, যা কখনো কখনো জীবন ঝুঁকির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে ৫ বছরের নিচের শিশুদের, বিশেষত ২ বছরের নিচের শিশুদের এবং যাদের দীর্ঘমেয়াদি অসুখ রয়েছে, তাদের ফ্লু থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য প্রতিষেধক টিকা নেওয়া জরুরি।

সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, ছয় মাসের ওপরের শিশুদের বয়স অনুযায়ী ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া উচিত। সর্বোচ্চ সুরক্ষা পেতে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ে ফ্লুর টিকা নিতে হবে, সাধারণত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে। অক্টোবরের শেষ দিকে ছয় মাসের ওপরের শিশুদের টিকা দেওয়া উত্তম। কিছু ক্ষেত্রে শিশুকে বছরে দুই ডোজ টিকা নিতে হতে পারে, যেখানে প্রথম ডোজ জুলাই-আগস্টে এবং দ্বিতীয় ডোজ সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে দেওয়া উচিত। তবে দুটি ডোজের মধ্যে অন্তত চার সপ্তাহের বিরতি রাখতে হবে।

ভ্যাকসিন দেওয়ার দুই সপ্তাহ পর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে শুরু করে। যদিও টিকা নেওয়ার পরও কেউ ফ্লুতে আক্রান্ত হতে পারে, তবে সেই ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা ও জটিলতা কম থাকে।

কোন শিশুদের টিকা নেওয়া উচিত?

শিশুদের পাশাপাশি তাদের দেখাশোনা করা ব্যক্তিদেরও টিকা নেওয়া উচিত। তবে যাদের টিকার প্রতি অ্যালার্জি রয়েছে, তাদের টিকা দেওয়া উচিত নয়। ছয় মাসের নিচের শিশুদের জন্য এখনও ফ্লু টিকার সুপারিশ করা হয়নি। আমাদের দেশে প্রচলিত ইপিআই শিডিউলে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের টিকা অন্তর্ভুক্ত নয়, তাই টিকা নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

ফ্লু থেকে বাঁচতে মাস্ক পরার অভ্যাস বজায় রাখা, হাঁচি বা কাশির সময় মুখ ও নাক হাত দিয়ে ঢেকে রাখা, এবং হাত সাবান দিয়ে ধোয়ার অভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ। এই সতর্কতাগুলো শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করবে।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।